অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি এলডিপি'র উপদেষ্টা মন্ডলীর অন্যতম সদস্য এবং দপ্তর সম্পাদক। অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান দলের জন্য এক নিবেদিত প্রাণ নেতা হিসেবে সুপরিচিত। সারদেশে তার অক্লান্ত পরিশ্রম, ত্যাগ এবং দৃঢ় নেতৃত্বের মাধ্যমে তিনি দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে খেতাবপ্রাপ্ত বীরমুক্তিযোদ্ধা ড.কর্নেল অলি আহমদ বীর বিক্রম এবং এলডিপির নীতি ও আদর্শ পৌঁছে দেওয়ার জন্য আপ্রাণ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এলডিপিকে একটি সুসংগঠিত ও জনপ্রিয় রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমানের সাথে কাজ করছে একঝাঁক উদীয়মান কর্মী, যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচার -প্রসারে মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ে এলডিপিকে ফুটিয়ে তুলেছে।দলটি দেশের বিভিন্ন জেলা পর্যায়ে শক্তিশালী সংগঠন হিসেবে গড়ে উঠছে। তিনি দলের প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রমের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও তার আদর্শ প্রতিষ্ঠার জন্য আত্মনিয়োগ করেছেন যা বিরল। দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় এবং মানুষের অধিকার রক্ষায় ড. অলি আহমদের নেতৃত্বে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। একজন দক্ষ সংগঠক হিসেবে দলের মহাসচিবসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রেখে তিনি দলকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দলের কার্যক্রম প্রসারে তার ভূমিকা অতুলনীয়। অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান তার শিক্ষকতা জীবন ত্যাগ করে দলের জন্য একজন সৎ মানুষ হিসেবে দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা,ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার প্রতিটি আন্দোলনে অত্যান্ত সাহসী যোদ্ধা হিসেবে ঢাকার রাজপথে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করছেন।বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনে ১৬ জুলাই থেকে ৫ আগষ্ট পর্যন্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।রাবার বুলেট, টিয়ারগ্যাস, ছাত্র লীগের হামলার পরও তাকে রাজপথ থেকে ফেরানো সম্ভব হয়নি। তার মত দেশপ্রেমিক যোদ্ধা খুবই কম সংখ্যকই লক্ষণীয়। মূল কথা ১৯৭১ সালের পাক-হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম বিদ্রোহকারী এবং প্রথম খেতাবপ্রাপ্ত বীর বিক্রম, প্রথম সাব-সেক্টর কমান্ডার খেতাবপ্রাপ্ত বীরমুক্তিযোদ্ধা ড.কর্নেল অলি আহমদ এর লড়াকু সৈনিক। তিনি শুধু একজন রাজনৈতিক নেতা নন, একজন দেশপ্রেমিক অতন্দ্র প্রহরীও, যিনি দলের সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধি করতে নিজেকে উৎসর্গ করেছেন। তার ড.কর্নেল অলি আহমদ বীর বিক্রমের এই সৈনিকদের আত্মত্যাগ ও নিষ্ঠার জন্য এলডিপি শুধু একটি রাজনৈতিক দল নয়, বরং একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে আত্মপ্রকাশ করছে। আমরা সবাই যেন ড.কর্নেল অলি আহমদ বীর বিক্রমের আদর্শ প্রতিটি মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে পারি সে জন্য সকলকে অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমানের মত ত্যাগী নেতা ও কর্মী হওয়া অত্যাবশ্যক।